আমি এখন আপনাদের এমন একটি এপস এর সাথে পরিচয় করিয়ে দেবো যা দিয়ে আপনি আপনার শখের এন্ড্রোয়েড দিয়ে আপনার বন্ধুর এন্ড্রোয়েড এর সাথে কথা বলতে পারবেন। apps টির না হচ্ছে Bluefi এইটা দিয়ে আপনি চাইলে কোন অফিসে, বাসায়,স্কুল,কলেজ ইত্যাদি যায়গায় অল্প দুরুত্বে কথা বলতে পারবেন এখান থেকে ডাউনলোড করে নিনন আর ইন্সটলার করে কথা ডাউনলোড করুন এখান থেকে।
Business
Technology
Life & style
Games
Sports
Fashion
আমি এখন আপনাদের এমন একটি এপস এর সাথে পরিচয় করিয়ে দেবো যা দিয়ে আপনি আপনার শখের এন্ড্রোয়েড দিয়ে আপনার বন্ধুর এন্ড্রোয়েড এর সাথে কথা বলতে পারবেন। apps টির না হচ্ছে Bluefi এইটা দিয়ে আপনি চাইলে কোন অফিসে, বাসায়,স্কুল,কলেজ ইত্যাদি যায়গায় অল্প দুরুত্বে কথা বলতে পারবেন এখান থেকে ডাউনলোড করে নিনন আর ইন্সটলার করে কথা ডাউনলোড করুন এখান থেকে।
Life a HTML, CSS এবং Javascript ব্যবহার করে তৈরি করুন উইন্ডোজ, লিনাক্স বা ম্যাক এর জন্য সফটওয়ার।
By: Best Digital Marketers In BD on 8:41 AM / comment : 1 Life & style
জাভাস্কিপ্ট ওয়েবে অনেক পাওয়ারফুল স্কিপ্টিং ল্যাঙ্গুয়েজ। তবে কোড গুলো সহজেই দেখা যায়, তাই কোন প্রাইভেসি থাকে না। কোড গুলো যে কেউ দেখতে পারে, এবং কপি করতে পারে। তাই সাধারনত ওয়েব এপ তৈরি করার জন্য সিকিউর ডেটা নিয়ে কাজ করার জন্য সার্ভার বেজ প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ ব্যবহার করা হয়।
তবে জাভাস্ক্রিপ্ট দিয়ে অনেক কিছুই করা সম্ভব। রয়েছে কয়েক হাজার দরকারী লাইব্রেরী। আর একটু বুদ্ধি খাটালে তো যে কারো কোড কপি করা তো থাকছেই।
HTML & CSS যে কোন লেআউট তৈরি করার জন্য সবচেয়ে সহজ টুল।
আর যদি সিকিউর কোন তথ্য নিয়ে কাজ করতে হয়, তাহলে সার্ভার বেজ কিছু কোড লিখলেই সুন্দর একটা সফটওয়ার হয়ে যায়।
AppJS দিয়ে আপনি সহজেই HTML, CSS এবং Javascript ব্যবহার করে তৈরি করতে পারবেন উইন্ডোজ, লিনাক্স বা ম্যাক এর জন্য সফটওয়ার।
কি ভাবে করবেন?
অনেক সহজ, এখানে যানঃ http://appjs.org
AppJS 0.0.20 Distributables থেকে আপনার অপারেটিং সিস্টেমের জন্য ডাউনলোড করুন। তারপর এক্সট্রাক্ট করুন। এবং app.exe টা রান করুন
সুন্দর না?
app ফোল্ডারের ভেতর data দেখতে পাবেন, এর ভেতর content । এখানে গিয়ে HTML কোড পরিবর্তন করে দেখুন। কিছু জাভা স্ক্রিট যোগ করুন। আপনার ওয়েব প্রোগ্রামিং জ্ঞান কাজে লাগান। আর সবচেয়ে সহজে সফটওয়ার তৈরি করুন
বিস্তারিত জানার জন্য রয়েছে অনেক সুন্দর ডকুমেন্টঃ https://github.com/appjs/appjs/wiki
ধন্যবাদ সবাইকে... Happy Scripting!
একজন ফ্রীলেন্সার ওয়েব ডেভেলপার মাসে কত টাকা আয় করতে পারে ?
By: Best Digital Marketers In BD on 8:19 AM / comment : 2 Business
আপনি যদি একজন দক্ষ ওয়েব ডেভেলপার হয়ে থাকেন তবে Upwork বা এ ধরণের
ফ্রীলেন্সিং মার্কেট প্লেস গুলতে আপনার ক্লায়েন্ট এর অভাব নেই। এবং
প্রতিমাসে বেশ বড় অঙ্কের টাকা আপনি আয় করতে পারেন !
আমি আমার ফুলটাইম জব (যা ওয়েব ডেভেলপমেন্ট সম্পর্কিত ছিল না) ছেড়ে দিয়েছি ৫ বছর আগে এবং ফ্রিল্যান্সিং চেষ্টা করার সিদ্ধান্ত নেই। আমি শুধুমাত্র প্রাথমিক ওয়ার্ডপ্রেস এবং এইচটিএমএল জ্ঞান নিয়ে Upwork এ আমার একটি একাউন্ট খুলি। আমি আমার প্রথম কাজ পেতে ১২০টি বিড পাঠিয়েছিলাম যা basic WordPress blog set up ছিল এবং প্রথম কাজটি ১৫০ ডলার ছিল। আমি সেই কাজটি আমার সর্বোচ্চ জ্ঞান দিয়ে সম্পন্ন করেছিলাম এবং ক্লায়েন্ট আমার কাজে সন্তুষ্ট হয়ে আমাকে একটি পজেটিভ রিভিউ দেয়। আমি সপ্তাহে প্রায় ৭০ ঘন্টা কাজকরা এবং কাজ শেখার জন্য ব্যয় করেছি। আমি যেকোনো নতুন প্রজেক্ট নিয়ে আলোচনা করার জন্য একটি কৌশল তৈরি করেছিলাম যেখানে আমি জানতাম যে ৮০% কি করা উচিত এবং অবশিষ্ট ২0% কাজ আমাকে শিখতে হবে। এভাবে আমি প্রতিটি কাজে নতুন কিছু শিখে নিতাম, একই ভাবে আমার কাজ এবং জ্ঞান ভিত্তিও ক্রমবর্ধমান হয়।
ঠিক এইভাবে কাজ করে করে আমি ১ বছর পর গড়ে ৮০০ থেকে ১০০০ ডলার মাসিক আয় আসে এবং কাজ পাওার জন্য মাত্র ১০ থেকে ১২ টি বিড করলেই হতো। কারন আমার অনেকগুলো কাজের রিভিউ হয়েগেছিল তত দিনে। তাই নতুন ক্লায়েন্টদের কাছথেকে কাজ পাওয়া সহজ হয়েগিয়েছিল।
দুই বছর পর আমি স্ক্র্যাচ থেকে সম্পূর্ণ কাস্টম ওয়ার্ডপ্রেস থিম কোডিং শিখে নিয়েছিলাম এবং আমার ক্লায়েন্ট বড় কোম্পানি ছিল।এই ক্লায়েন্ট বেস হেল্পফুল ছিল এবং তারা তাদের বন্ধুদের আমাকে রেফার করতো তাই আমার প্রায় ২৫% নতুন কাজ Upwork এর মাধ্যমে আসত।
এখন,৫ বছর পর ফ্রিল্যান্স ওয়েব ডেভেলপার হিসেবে কাজ করে আমি বলতে পারি যে যথেষ্ট দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা, ভাল কাজের নীতিমালা এবং ভাল ক্লায়েন্ট সেবা দিয়ে আপনি ফ্রিল্যান্সিং করে একটি ভাল আয় করতে পারেন এবং আপনার ক্যারিয়ার গড়ে নিতে পারেন।
কখনও কখনও আপনাকে অন্যান্য ডেভেলপারদের সাহায্য সহায়তা নেয়ার প্রয়োজন হতে পারে কারন কিছু কিছু বড় কাজ আছে যা হয়তো আপনার দ্বারা একা কমপ্লিট করা সম্ভব নাও হতে পারে এবং
এভাবে একসময় আপনার একটি ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এজেন্সি গড়ে তুলতে সহায়তা করবে।
আমি আমার ৫ বছরের ফ্রীলেন্সিং এর অভিজ্ঞতা দিয়ে বলতে পারি একজন দক্ষ ওয়েব ডেভেলপার তার ডেডিকেসন দিয়ে মাসে ১০ হাজার ডলার পর্যন্ত আয় করতে পারে ফ্রীলেন্সিং করে তবে তা অবশ্যই নির্ভর করে তার দক্ষতা ও সেই পরিমাণ কাজ সম্পন্ন করার ক্ষমতার উপর।
সম্প্রতি আমি একটি পয়েন্টে এসে পৌঁছেছি যখন আমি আমার অভ্যন্তরীণ টিমের সঙ্গে একটি প্লাটফর্মে এসে দাঁড়িয়েছি এবং প্রতিষ্ঠিত করেছি একটি আইটি ফার্ম ও ট্রেনিং সেন্টার ((Madenet it)। এখন আমরা ফ্রীলেন্সিং এর পাশাপাশি লোকাল ওয়েবসাইটের কাজ ও করে থাকি ও ফ্রীলেন্সিং এ আগ্রহীদের ট্রেনিং এর বেবস্থা করেছি। যেখানে অভিজ্ঞ ও দক্ষ ফ্রীলেন্সার দ্বারা ট্রেনিং দিয়ে থাকি।
আমি মনে করি ঠিক আমার মতই প্রতিটি ফ্রীলেন্সার আগে অথবা পরে একটা সময় নিজের একটি ওয়েব ডেভেলপিং ফার্ম প্রতিষ্ঠিত করতে পারে। এবং নিজের ক্যারিয়ার সু প্রতিষ্ঠিত করতে পারে।
আমি আমার ফুলটাইম জব (যা ওয়েব ডেভেলপমেন্ট সম্পর্কিত ছিল না) ছেড়ে দিয়েছি ৫ বছর আগে এবং ফ্রিল্যান্সিং চেষ্টা করার সিদ্ধান্ত নেই। আমি শুধুমাত্র প্রাথমিক ওয়ার্ডপ্রেস এবং এইচটিএমএল জ্ঞান নিয়ে Upwork এ আমার একটি একাউন্ট খুলি। আমি আমার প্রথম কাজ পেতে ১২০টি বিড পাঠিয়েছিলাম যা basic WordPress blog set up ছিল এবং প্রথম কাজটি ১৫০ ডলার ছিল। আমি সেই কাজটি আমার সর্বোচ্চ জ্ঞান দিয়ে সম্পন্ন করেছিলাম এবং ক্লায়েন্ট আমার কাজে সন্তুষ্ট হয়ে আমাকে একটি পজেটিভ রিভিউ দেয়। আমি সপ্তাহে প্রায় ৭০ ঘন্টা কাজকরা এবং কাজ শেখার জন্য ব্যয় করেছি। আমি যেকোনো নতুন প্রজেক্ট নিয়ে আলোচনা করার জন্য একটি কৌশল তৈরি করেছিলাম যেখানে আমি জানতাম যে ৮০% কি করা উচিত এবং অবশিষ্ট ২0% কাজ আমাকে শিখতে হবে। এভাবে আমি প্রতিটি কাজে নতুন কিছু শিখে নিতাম, একই ভাবে আমার কাজ এবং জ্ঞান ভিত্তিও ক্রমবর্ধমান হয়।
ঠিক এইভাবে কাজ করে করে আমি ১ বছর পর গড়ে ৮০০ থেকে ১০০০ ডলার মাসিক আয় আসে এবং কাজ পাওার জন্য মাত্র ১০ থেকে ১২ টি বিড করলেই হতো। কারন আমার অনেকগুলো কাজের রিভিউ হয়েগেছিল তত দিনে। তাই নতুন ক্লায়েন্টদের কাছথেকে কাজ পাওয়া সহজ হয়েগিয়েছিল।
দুই বছর পর আমি স্ক্র্যাচ থেকে সম্পূর্ণ কাস্টম ওয়ার্ডপ্রেস থিম কোডিং শিখে নিয়েছিলাম এবং আমার ক্লায়েন্ট বড় কোম্পানি ছিল।এই ক্লায়েন্ট বেস হেল্পফুল ছিল এবং তারা তাদের বন্ধুদের আমাকে রেফার করতো তাই আমার প্রায় ২৫% নতুন কাজ Upwork এর মাধ্যমে আসত।
এখন,৫ বছর পর ফ্রিল্যান্স ওয়েব ডেভেলপার হিসেবে কাজ করে আমি বলতে পারি যে যথেষ্ট দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা, ভাল কাজের নীতিমালা এবং ভাল ক্লায়েন্ট সেবা দিয়ে আপনি ফ্রিল্যান্সিং করে একটি ভাল আয় করতে পারেন এবং আপনার ক্যারিয়ার গড়ে নিতে পারেন।
কখনও কখনও আপনাকে অন্যান্য ডেভেলপারদের সাহায্য সহায়তা নেয়ার প্রয়োজন হতে পারে কারন কিছু কিছু বড় কাজ আছে যা হয়তো আপনার দ্বারা একা কমপ্লিট করা সম্ভব নাও হতে পারে এবং
এভাবে একসময় আপনার একটি ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এজেন্সি গড়ে তুলতে সহায়তা করবে।
আমি আমার ৫ বছরের ফ্রীলেন্সিং এর অভিজ্ঞতা দিয়ে বলতে পারি একজন দক্ষ ওয়েব ডেভেলপার তার ডেডিকেসন দিয়ে মাসে ১০ হাজার ডলার পর্যন্ত আয় করতে পারে ফ্রীলেন্সিং করে তবে তা অবশ্যই নির্ভর করে তার দক্ষতা ও সেই পরিমাণ কাজ সম্পন্ন করার ক্ষমতার উপর।
সম্প্রতি আমি একটি পয়েন্টে এসে পৌঁছেছি যখন আমি আমার অভ্যন্তরীণ টিমের সঙ্গে একটি প্লাটফর্মে এসে দাঁড়িয়েছি এবং প্রতিষ্ঠিত করেছি একটি আইটি ফার্ম ও ট্রেনিং সেন্টার ((Madenet it)। এখন আমরা ফ্রীলেন্সিং এর পাশাপাশি লোকাল ওয়েবসাইটের কাজ ও করে থাকি ও ফ্রীলেন্সিং এ আগ্রহীদের ট্রেনিং এর বেবস্থা করেছি। যেখানে অভিজ্ঞ ও দক্ষ ফ্রীলেন্সার দ্বারা ট্রেনিং দিয়ে থাকি।
আমি মনে করি ঠিক আমার মতই প্রতিটি ফ্রীলেন্সার আগে অথবা পরে একটা সময় নিজের একটি ওয়েব ডেভেলপিং ফার্ম প্রতিষ্ঠিত করতে পারে। এবং নিজের ক্যারিয়ার সু প্রতিষ্ঠিত করতে পারে।
amader new siter icon
By: Best Digital Marketers In BD on 4:37 AM / comment : 0 icons
এবার যত খুশি folder তৈরি করুন শুধুমাত্র একবার notepad ব্যবহার করে।
By: Best Digital Marketers In BD on 12:56 AM / comment : 0 Business, Computer Tips, Fashion, Games, Life & style, PDF Book, Recent Tube, Slider, Sports, Technology
কিছুদিন পর আবারও লিখতে বসলাম। বসেই ভাবলাম আপনাদের মজার কিছু উপহার দেই। সত্যিই আমি আজ আপনাদের মজার এই পদ্ধতি উপহার দিচ্ছি। আমরা সাধারণত new folder খূলতে গেলে প্রথমে মাউসের রাইট বাটন ক্লিক করি তারপর new তারপর folder এ ক্লিক করি। আবার folder গুলোর নাম দিতে একটা একটা করে rename করি। এভাবে ঝামেলা না করে কিভাবে notepad এ যত খুশি ফোল্ডার তৈরি করে তার রিনেম করা যায় তাই আজ আপনাদের দেখাচ্ছি:
প্রথমে আপনার কম্পিউটারের start-run-notepad open করুন। প্রথমেই লিখুন md তারপর space দিয়ে যে যে নামের ফোল্ডার তৈরি করতে চান সেই সেই নাম লিখুন। ধরুন আমি a,b,c,d,e,f,g,h নামের ৮ টি ফোণ্ডার তৈরি করতে চাই। তাহলে আমি নোটপ্যাডে লিখবো:
md a b c d e f g h
এবার বুঝতে পেরেছেন তো। এবার সেভ করার পালা। সেভ এস এ ক্লিক করে যেকোনো নাম দিয়ে নামের শেষে .bat লিখে দেন। এবার আপনার .bat নামের ফাইলটি ওপেন করুন। দেখবেন a b c d e f g h নামের ৮টি ফোল্ডার তৈরি হয়ে গেছে। এভাবে আপনার খুশি মতো যত খুশি ফোল্ডার তৈরি করতে পারেন।
ভালো লাগলে comment করুন খারাপ লাগলেও comment করুন।
Subscribe to:
Posts (Atom)
Popular Post
-
আপনি যদি একজন দক্ষ ওয়েব ডেভেলপার হয়ে থাকেন তবে Upwork বা এ ধরণের ফ্রীলেন্সিং মার্কেট প্লেস গুলতে আপনার ক্লায়েন্ট এর অভাব নেই। এবং প্রতিমা...
-
জাভাস্কিপ্ট ওয়েবে অনেক পাওয়ারফুল স্কিপ্টিং ল্যাঙ্গুয়েজ। তবে কোড গুলো সহজেই দেখা যায়, তাই কোন প্রাইভেসি থাকে না। কোড গুলো যে কে...
Comments